[এ,টি এম,তোহা]
এস আলম গ্রুপের ঋণ এবং ব্যাংক নিয়ে যে সব মিডিয়া একসাথে পরিকল্পিত নিউজ করেছে তাদের গত ১/২ মাসের ব্যাংক হিসাবে কোন অস্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে কীনা খতিয়ে দেখা উচিত।
কারণ লোকমুখে চাউর হয়েছে এস আলম গ্রুপের ব্যাংক ও ঋণ নিয়ে ফলাও করে ধারাবাহিক প্রচারের জন্য একটা শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া গ্রুপকে বিশাল অংকের টাকা দেয়া হয়েছে।
পিকে হালদারের সাথে যারা এই শিল্প গ্রুপকে এক করে নিউজ এবং বক্তব্য দিচ্ছেন তারা হয় কোন দুরভিসন্ধিমূলক এজেন্ডা নিয়ে মাঠে নেমেছেন ; নতুবা তারা জ্ঞানপাপী অথবা অজ্ঞ।
দেশে পিকে হালদারের কোন উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ নেই। আছে টাকা পাচার, সাথে নারী কেলেংকারী।
অন্যদিকে দেশে এস আলম গ্রুপের বহু সেক্টরে বিনিয়োগ রয়েছে। এস আলম গ্রুপের কোন প্রতিষ্ঠান জানামতে লে-অফ বা দেউলিয়া হয়নি।
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান জনাব আলহাজ্ব সাইফুল আলম মাসুদ ও তাঁর পরিবার এবং যারা তাঁর সাথে থাকেন সবাই ব্যক্তিগত ভাবে ধার্মিক এবং দৈনন্দিন জীবন-যাপনে ধর্মীয় বিধিবিধান অনুশীলন করেন, মেনে চলেন।
তিনি বহু মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানা, স্কুল-কলেজের প্রতিষ্ঠাতা।
বিনা পয়সায় হাজারো লোককে হজ্বে পাঠান।
সরকারের পাশাপাশি কয়েক হাজার লোককে বাড়ি করে দিয়েছেন।
তাঁর দান ও বদান্যতা বলে বা লিখে শেষ করা যাবেনা।
করোনার বৈশ্বিক দূর্যোগের সময় টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া পর্যন্ত দেশের সরকারি হাসপাতালে জীবন রক্ষাকারী সামগ্রী এবং এ্যাম্বুলেন্স দান করেছেন।
দেশের সশস্ত্র বাহিনী এবং পুলিশ বিভাগের জনহিতকর কাজে তাঁর অবদান স্মরণীয়।
শতকোটি টাকা নগদ বিতরণসহ লকডাউনে লক্ষ লোককে খাদ্য সামগ্রী দিয়েছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দানের পরিমাণ সর্বজনবিদিত।
নিজের বড় ভাইকে করোনার নীল ছোবলে হারিয়েও তিনি মানুষকে বাঁচানোর অদম্য চেষ্টা করে বিজয়ী হয়েছেন। করোনায় বেঁচে থাকা মানুষের মাঝে নিজের ভাইকে খুঁজে পেয়েছেন।
তাঁর প্রতিটি প্রতিষ্ঠান লাভজনক এবং সেখানে লক্ষ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।
দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির চাকাকে সচল রাখতে তাঁর নিরলস পরিশ্রম এবং তাঁর শিল্পগ্রুপের অবদান আজ দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও সমানভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
তাই রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক অগ্রগতির স্বার্থেই এই শিল্পগ্রুপের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র খতিয়ে দেখা এবং ষড়যন্ত্রকারীদের মূখোশ উন্মোচন করা উচিত।