জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী,চন্দনাইশ প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নির্দেশে চট্টগ্রামের আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ
গত ৪ ডিসেম্বর পলোগ্রাউণ্ডে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দিতে আসার পথে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণকারী চন্দনাইশে আওয়ামীলীগ নেতা জহিরুল ইসলাম বাচার পরিবারের সাথে গতকাল ৫ ডিসেম্বর দুপুরে চন্দনাইশ উপজেলাধীন তার বাড়ীতে সাক্ষাৎ করেন।এ সময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ এমপি,নজরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি,দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান,থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আনোয়ার হোসেন,চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি’র সহকারী একান্ত সচিব মোহাম্মদ নুরখান,উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন,আকতার উদ্দিন পারভেজ,বখতেয়ার সাঈদ ইরান, পটিয়া উপজেলা আ’লীগের নেতা ডা.তিমির বরণ,চন্দনাইশ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর,সাধারণ সম্পাদক আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু,হাশিমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এড.খোরশেদ বিন ইসহাক,এফ এম দিদারুল আলম চৌধুরী,মো.শাহজাহান, কাউন্সিলর লোকমান হাকিম,নবাব আলী,মিজানুর রহমান,জহির উদ্দিন হিরু প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। এর আগে নেতৃবৃন্দগন মরহুম জহিরুল ইসলামের বাড়ীতে পৌঁছলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ আশে-পাশের জনসাধারণ ছুটে আসেন নেতৃবৃন্দগণ এ সময় জহিরুল ইসলামের স্ত্রী বড় ভাই ও ছেলে মেয়েদের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ হতে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের পাঠানো পাঁচ লক্ষ টাকা সহায়তা প্রদান করেন। এ সময় উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ নুরখান মরহুম জহিরুল ইসলামের বড় ভাই আব্দুস সালামের সাথে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি’র সাথে ফোনে কথা বলিয়ে দেন। ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি এ সময় তিনি জহিরুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং দলের পক্ষ থেকে তাদের পরিবারকে সব ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি বাচার মৃত্যুর বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করবেন বলেও জানান।নজরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি মরহুম বাচার পরিবারকে একটি ঘর করে দেয়ার প্রতিশ্রুতিসহ ছেলে- মেয়েদের লেখাপড়ায় সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।উল্লেখ্য জহিরুল ইসলাম বাচা চন্দনাইশ উপজেলাধীন ৮ নং উত্তর হাশিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। ছোট্ট একটি টিনের ঘরে তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে বসবাস করতেন।