১৭ নভেম্বর ১৯৭৬ সালের এই দিনে প্রায় ৯৬ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেছিলেন। দেশ ও জাতির জন্য অতুলনীয় ছিল তাঁর ত্যাগ, সংগ্রাম এবং অবদান। ১৯৩১ সালে সন্তোষের কাগমারীতে, ১৯৩২ সালে সিরাজগঞ্জের কাওরাখোলায় এবং ১৯৩৩ সালে গাইবান্ধায় বিশাল কৃষক সম্মেলন করেন তিনি। ১৯৩৭ সালে মওলানা ভাসানী কংগ্রেস ত্যাগ করে মুসলিম লীগে যোগদান করেন। পরবর্তী কালে তিনি আওয়ামী মুসলিম লীগের এবং পরে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট গঠনে অন্যতম নেতা ছিলেন তিনি। তাঁর চেষ্টাতেই বৃহত্তর সিলেট পূর্ব পাকিস্তানের তথা বর্তমান বাংলাদেশের অংশ হয়েছে।
মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর প্রতি আমাদের অকৃত্রিম শ্রদ্ধাঞ্জলি ও ভালবাসা রইল। আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমিন।।
তার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ন্যাপ ভাষানী জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্মরণ সভার আয়োজন করেন ও এছাড়া রাজনৈতিক দল বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হবে।