মোঃ ইদু খান স্টাফ রিপোর্টারঃ
দিরাই উপজেলার ৯নং কুলঞ্জ ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের টংগর গ্রামের বিশিষ্ট সমাজসেবক ও দানশীল ব্যক্তি আবু সাইদ এর একমাত্র ছেলে শেখ মোঃ ফাহিম তালুকদার ইউনানী কণ্ঠকে জানান, নির্বাচনের সময় জনগনের কাছে ভোট চাইতে গেলে প্রায় সবার কাছ থেকেই একটা অভিযোগ পাওয়া যায় যে,ভোটে পাশ করার পর তো আর চেয়ারম্যান কে বাত্তি জ্বালাইয়াও খোঁজে পাওয়া যায় না। জনগণের এই অভিযোগ কিন্তু একেবারে মিথ্যা নয় অনেক সময় তাই ঘটে নির্বাচনে পাশ করার পর আর জনগণের খোঁজ খবর নেয় না অনেক জনপ্রতিনিধি। কিন্তু এইবার তার ব্যতিক্রম আমাদের ৯নং কুলঞ্জ ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জনাব একরার হোসেন ভাই নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পরেরদিনই পরাজিত সকল চেয়ারম্যান প্রার্থীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের সাথে কুশলাদি বিনিময় করেন এবং আগামী ৫ বছর তাদের সহযোগিতা কামনা করেন। আর প্রতিটি পাড়া মহল্লায় গিয়ে ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তাকে নির্বাচিত করার জন্য এবং ভোটার ও এলাকাবাসী সহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। আগামী ৫ বছর জনগণের সকল বিপদে -আপদে একজন প্রহরী হিসেবে জনগণের পাশে থাকবেন বলে জনগণকে আশ্বস্ত করেন। নিঃসন্দেহে এইরকম কর্মকাণ্ড প্রশংসার দাবিদার।
শেখ ফাহিম তালুকদার আরো বলেন, যারা মানুষের ঠুনকো ভুলে পাহাড়সম সমালোচনা করে থাকেন আশাকরি তাদের নজরে এই বিষয়গুলো ও আসবে, তাই আসুন সমালোচনা না করে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেই। আপনার, আমার, আমাদের সকলের সহযোগিতা পেলেই একজন জনপ্রতিনিধি একটি ইউনিয়ন তথা দেশ সুন্দর ভাবে পরিচালনা করতে পারবে।
শেখ ফাহিম তালুকদার আরো বলেন, এমন উদার মনের চেয়ারম্যান আমার জীবনে খুব কমই দেখেছি, তাই আজ আমার নিজ বাড়িতে কুলঞ্জ ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জনাব একরার হোসেনকে সম্মাননা স্মরক প্রদান করি। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, দিরাই উপজেলার চেয়ারম্যান জনাব মনজুর আলম চৌধুরী ও
সেলিম সরদার সভাপতি দিরাই থানা ডেভলাপমেন্ট অর্গানাইজেশন ইউকে ও এলাকার গণ্যমান ব্যক্তিগণ।
পরিশেষে একরার হোসেন ভাইয়ের জন্য দোয়া চাচ্ছি আশারাখছি তার এসব কর্মকাণ্ড ভবিষ্যতে ও অব্যাহত থাকবে!