জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, চন্দনাইশ প্রতিনিধি:
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামী বক্তা মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত্ব তাহেরি বলেছেন, ইমানদারের চিহ্ন হচ্ছে কথা কম বলা, আহার ও আরাম-আয়েশ কম করার পাশাপাশি বেশি বেশি করে ইবাদত করা। অবক্ষয়মুক্ত ও নৈতিক শিক্ষার আলোকে ইসলামী মূল্যবোধের ভিত্তিতে দেশ ও সমাজ গঠনে ইসলামী শিক্ষা অপরিহার্য্য। দিন ও দুনিয়াকে কোরআন হাদিসের আলোকে উদ্ভাসিত করতে সাধারণ মানুষকে ইসলামী জ্ঞান আহরণের উপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি বলেছেন, নবী করিম (সাঃ)’র ভালাবাসার মাধ্যমে ইমামদার হতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত না আমাদের পিতা-মাতা, সন্তান-সন্ততিসহ সকল মানুষ হতে নবী করিম (সাঃ) সর্বাধিক প্রিয় হতে পারবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত প্রকৃত ইমামদার হওয়া সম্ভব নয়। পিতা-মাতার প্রতি শ্রদ্ধা ভালবাসার মাধ্যমে নিজেকে পরকালের জন্য তৈরি হওয়ার আহবান জানান।
১২ মার্চ বাদে জোহর চন্দনাইশ পৌরসভার গাছবাড়িয়া তালুকদারপাড়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক ও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের নাজির মোহাম্মদ জামাল উদ্দিনের ব্যবস্থাপনায় হযরত মনিরুজ্জামান শাহ (রহঃ) বার্ষিক ওরশ শরীফ, ফয়েজুর রহমান ও আমেনা বেগমের ইসালে সওয়াব উপলক্ষে ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) অনুষ্ঠিত হয়। তালুকদারপাড়া মাঠে মো. জামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে মাহফিলে তকরির করেন মুফতি গিয়াস উদ্দিন আত্ব তাহেরি (ম.জি.আ.), ভাইস চেয়ারম্যান মাও. সোলাইমান ফারুকী, মাও. সোহেল আনসারী, মাও. আবুল কাসেম আনসারী। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আলোচনায় অংশ নেন, উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী, পৌর মেয়র মাহবুবুল আলম খোকা, সহকারী কমিশনার (ভূমি) গালিব চৌধুরী, উপজেলা আ.লীগের সভাপতি মো. জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, চন্দনাইশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি এড. মো. দেলোয়ার হোসেন, জেলা যুবলীগ নেতা হাজী সেলিম উদ্দীন, এড. সিরাজদৌল্লা, এড. আরিফুজ্জামান আরিফ, যুবলীগ নেতা ইয়াছিন আরাফাত চৌধুরী, হেলাল উদ্দীন প্রমুখ।