উপ-সম্পাদকীয়ঃ মানব সমাজের শুরু থেকে নারীরা অনেক হীন অবস্হায় রয়েছিল। সমাজ সভ্যতার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে নারীর স্বাধীনতা, নারী ক্ষমতায়ন, নারীর সামাজিক মুক্তি ও অধিকারের প্রশ্নটি সামনে চলে আসে। ঊনিশ কিংবা
তরুণরা কীভাবে এগোলে লক্ষ্যে পৌঁছুতে পারবে তদ্বিষয়ক দুটো কথা। খারাপ বন্ধুকে এড়িয়ে যাওয়া, নেশা করা, ঘুমিয়ে সময় কাটানো ও রাতদিন ফেসবুকে সময় ব্যয় করা থেকে দুরে থাকা, নারীর পিছনে ছুটতেও
পটিয়ার ইতিহাস ঐতিহ্য এক হাজার বৎসরের যেটি বাংলাদেশে একমাত্র সাবেক মহকুমা শহর পটিয়া। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের সব মহকুমা বঙ্গবন্ধু নির্দেশিত জেলা রূপান্তর হলেও ভাগ্যের নির্মম পরিহাস ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা
বাংলাদেশের সূচনালগ্ন হতে জন-সমস্যার একটা স্থায়ী সমাধানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে এদেশের জনগণ সহ বিশ্বের বহুদেশ স্বোচ্চার হয়ে উঠেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে এই পরিস্থিতি আরও ঘনীভূত হয়েছে। কিন্তু এদেশের অভ্যন্তরীণ
৭৫ তম বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। এইবারের প্রতিপাদ্য বিষয় “সমতা, স্বাধীনতা ন্যায় বিচার”। মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ থেকে মানবাধিকারের জন্ম হয়েছে। আর সেই শ্রদ্ধাবোধ শুধু মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে রাষ্ট্রীয়
১৯৭২ সাল ২২ জানুয়ারি এক প্রজ্ঞাপনে এই দিনটিকে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়। অনেক আন্দোলন সংগ্রাম’ ও দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী
সুজন মধ্যবিত্ত পরিবারের একজন মেধাবী ছাত্র, পারিবারিক বিভিন্ন টানাপোড়েন, অসচ্ছলতা সুজন কে খুব ভাবাই, এরপর ও পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছে, অষ্টম শ্রেণীতে উঠার পর ওর এক আত্নীয়ের ব্লাড ক্যান্সার ধরা
১৯ ৫৭ সালে বাংলার রাজদন্ড পরদেশি শকুনের হাতে চলে যাবার পর দীর্ঘ দু’শ বছর পার করে ফের আমরা যখন স্বাধীনতার স্বাদ পেতে যাব তখন আমাদের উপর চেপে বসে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভূত।
উপসম্পাদকীয়ঃ এম রফিকুল ইসলাম, সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জঃ শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষা জাতি তথা রাষ্ট্র গঠনের মূলভিত্তি হিসাবে পরিগণিত। মানসম্মত ও গুণগত প্রাথমিক শিক্ষা একটি জাতির
নন্দিত বাংলার অহংকার, সাহসী গণতন্ত্র, উন্নয়নের সংগ্রামের কল্যাণধর্মী, গৌরবান্বিত বঙ্গবন্ধু কন্যা ৪৪ বছরের পথচলা। দীর্ঘ চার দশকের কাছাকাছি সময় ধরে বাংলার ভাগ্যাকাশে উদিত হলো এক উজ্জল নক্ষত্র। তেজি দূরদৃষ্টি সম্পন্ন